1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুষ্টিয়া ভেড়ামারার ঐতিহ্যবাহী চাঁদগ্রাম মসজিদ-মাদ্রাসা, গোরস্থান ও ঈদগাহ এই চার প্রতিষ্ঠানের কমিটি গঠন মঠবাড়িয়ার ইউএনওর বদলি ঠেকাতে শিক্ষক পরিবারের সংবাদ সম্মেলন কাউখালীতে নাশকতা, হত্যা,ধর্ষনসহ একাধিক মামলার আসামি যুবলীগ ক্যাডার উজ্জ্বল গ্রেপ্তার ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে পিরোজপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা গজারিয়ায় উওর শাহপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাঁও কমিটি গঠন গজারিয়া এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিএনপি নেতার উপহার কাউখালীতে অগ্লিকান্ডে দুই বাড়ি ভস্মীভূত মুন্সিগঞ্জ সিপাহি পাড়া সড়কের দু’পাশে অবৈধ ফুটপাত দখলের উচ্ছেদ নেছারাবাদে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার কাউখালীতে নাশকতা মামলায় তাতী ও মৎস্যজীবী লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

কাউখালী ইউএনও’র মাথায় ছাতা ধরলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০২৩
  • ৩৮১ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহের নিগার সুলতানার মাথায় ছাতা ধরলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন শুকুর। এমনই একটি ছবি কাউখালী সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান তার সামাজিক যোগাযোগ মধ্য ফেইসবুক আইডি দিয়ে ওই ছবি পোষ্ট করলে কাউখালীতে ব্যাপক অলোড়ন সৃষ্ঠি হয়। ভাইরাল হয়ে যায় ওই ছবি। বুধবার দুপুরে কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহের নিগার সুলতানা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনের নির্মানাধীন রাস্তার কাজ দেখতে যান। এসময় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী হোসেন, সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান মাঝে ইউএনও’র মাথায় ছাতা ধরা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন শুকুর। ওই ছবি ফেসবুকে ভাইলাল হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ওই ছবি তার ফেইসবুক আইডি থেকে ডিলিট করেদেন। কিন্তু তার আগে সকলেই ওই আইডি থেকে ছাড়া ছবি স্কীনশর্টদিয়ে রেখে দিয়েছেন।এ বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন শুকুরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ইউএনও ম্যাডামের ড্রাইভার আমার হাতে ছাতাটা দিয়ে বলেন, চাচা ধরেন। আমি তা ধরে রেখেছি। সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সাথে আমার দ্বন্দ্ব আছে তাই তিনি ওই ছবি তুলে ফেইসবুকে দিয়েছেন।এবিষয়ে চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ইউএনও মহোদয় রাস্তার কাজ দেখতে গিয়েছেন আমরাও তখন তার সাথে ছিলাম। সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আলী ভাই ছিলেন। সেই ছবি ফেসবুকে দিয়েছি। আমার সাথে মুক্তিযোদ্ধা শুকুর সাহেবের কোন দ্বন্দ্ব নেই।ওই ছবিতে থাকা সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী হোসেন বলেন, ইউএনও সাহেব রাস্তা নির্মানের কাজ দেখতে গেলে আমরা তার সাথে ছিলাম। শুকুর ছাতা ধরা কিনা তাও আমি খেয়াল করিনি। আমি টাস মোবাইল চালাই না মেয়েরা ছবি দেখে আমার কাছে জানতে চায় ঘটনাটা কি? ওদের মাধ্যমে ছবি দেখে বিষয়টি জেনেছি। এ বিষয়ে কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহের নিগার সুলতানা বলেন, ঘটনাটি অসচেতন ভাবে ঘটেছে। প্রচন্ড রোদের মধ্যে আমার ড্রাইভার ছাতা ধরা ছিল। কখন তা মুক্তিযোদ্ধার হাতে দিয়েছে তা আমি খেয়াল করতে পারিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓