1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মেঘনায় সংঘর্ষে আহত ১০, ভাঙচুরের পর লুটপাটের আশঙ্কা কাউখালী উপজেলা বিএনপির সদস্য ফর্ম যাচাই বাচাই চুড়ান্ত ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের লক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সন্তানকে বিক্রি করে অলংকার ও মোবাইল কিনলেন মা গজারিয়ায় সিকোটেক্স ডাইং এন্ড প্রিন্ট্রিং ফ্যাক্টরিতে আগুন চীনের দেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বরিশালে হলে উপকৃত হবে ২২ জেলার  মানুষ  মেঘনা সেতুর ঢালে রডভর্তি ট্রাক বিকল, মহাসড়কে যানজট ড্রাম ট্রাকে পৃষ্ঠে গেল যুবক কাউখালীতে নারীপক্ষ ও ডিডিএস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত পিরোজপুরে দুদকের মামলায় হিসাবরক্ষণ ও এলজিইডি’র ৫ কর্মকর্তা-কর্মচারী গ্রেপ্তার গজারিয়ায় যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন

স্বরূপকাঠিতে ছেলেকে না পেয়ে পিতাকে পিটিয়ে আহত করল ইউপি সদস্য

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩
  • ৩৬৯ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে ছেলেকে না পেয়ে পিতাকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের ডুবি এলাকায়। আহত ওই পিতার নাম মো. মহিউদ্দিন বাদল। এ ব্যাপারে আহত বাদলের স্ত্রী মোসা. সুরাইয়া ইউপি সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম সহ ৩ জন নামীয় এবং অজ্ঞাত ৩ জনের বিরুদ্ধে নেছারাবাদ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, প্রায় পাঁচ মাস পূর্বে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের ডুবি গ্রামের মো. দেলোয়ার হোসেনের বিবাহিত মেয়ে এক কন্যা সন্তানের জননী ফেরদৌসি (২৫) একই এলাকার মহিউদ্দিন বাদলের ছেলে ছাইমুল্লাহ (১৮) এর সাথে পরকিয়া সম্পর্কে জড়ায়। এক পর্যায়ে ফেরদৌসি তার স্বামি সন্তানকে রেখে ছাইমুল্লাহকে নিয়ে পালিয়ে যায়। মেয়েকে ফিরিয়ে আনতে ফেরদৌসির পরিবার বিভিন্ন সময় ছাইমুল্লাহর পরিবারকে চাপ দিয়ে আসছিলো। রবিবার(৯ জুলাই) দিবাগত রাতে ছাইমুল্লাহর পিতা মহিউদ্দিন বাদল কাজ সেরে বাড়িতে যাওয়ার পথে ডুবি দাখিল মাদ্রাসার সামনে পৌছুলে ফেরদৌসির পিতা দেলোয়ার হোসেন, ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম ও ফেরদৌসির ভাই রেজাউল করিম সহ আরও ২/৩ জন বাদলকে পথরোধ করে তাকে লাঠিশোটা দিয়ে এলোপাথাড়িভাবে পিটাতে থাকে। একপর্যায়ে তারা বাদলের মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করলে মাথা ফেটে বাদল মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এসময় হামলাকারীরা বাদলের সাথে থাকা পয়ত্রিশ হাজার টাকা নিয়ে ওই স্থান ত্যাগ করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তার পরিবারের লোকজন তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। বাদল বর্তমানে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ব্যাপারে ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বাদলের গায়ে আমি হাত তুলিনি মূলত বাদলের সাথে মেয়ের বাবা দেলোয়ারের মারামারি হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓