1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০২:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন এর উদ্দ্যোগে গাজীপুর আদালতে কর্মবিরতি বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন পিরোজপুরের কর্মবিরতি গজারিয়া দিন দুপুরে চুরি,জমি বিক্রির টাকা হারিয়ে দিশেহারা হত দরিদ্র একটা পরিবার গলাচিপার ইউএনও এর বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ককে অব্যহতি ফুলপুরে ট্রাফিক স্বেচ্ছাসেবীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান  গজারিয়ায় একজন সম্ভাবনাময় তরুনের অন্তিম যাত্রা,শোকে স্তব্ধ এলাকা রাস্তার দু’পাশে সুশৃঙ্খলভাবে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানাবেন নেতাকর্মীরা: ফখরুল নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ইসলামবিদ্বেষী ও জনবিচ্ছিন্ন….. মাওলানা গাজী আতাউর রহমান আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার মূল থেকে একেবারে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে….. মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান

মাদ্রাসার খাজনার জন্য সরকারি বই বিক্রি করলেন সুপার

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

ইন্দুরকানি (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে মাদ্রাসার জমির খাজনা পরিশোধের জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত বিনামূল্যে বিতরণের বই বিক্রি করে দিলেন মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৬ টার দিকে উপজেলার পশ্চিম বালিপাড়া নূরিয়া দাখিল মাদ্রাসার মাঠে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখতে পান স্থানীয়রা। এসময় স্হানীয়রা পিকআপের কাছে গিয়ে দেখেন গাড়ীর ড্রাইভার ও বই ক্রেতা বাবুল শেখ বই লোড দিচ্ছেন। পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন মাদ্রসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী। মাদ্রাসার সরকারি বইগুলো অবৈধ ভাবে বিক্রি হচ্ছে এটা বুঝে স্থানীয়রা পিকআপটি আটক করে গাড়ীতে থাকা বইগুলো নামিয়ে রাখেন।বই ক্রেতা বাবুল শেখ বলেন, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী বই বিক্রির জন্য আমাকে ফোন করে এনেছে। তিনি ১৬ টাকা কেজি দরে ১৪ মণ বই দিয়েছেন।স্থানীয় মোশারেফ গাজী জানান, তিনি সকালে মাদ্রাসার সামনে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখলে স্থানীয় লোকজনকে খবর দেন। তখন সুপারের কাছে বই বিক্রির কারন জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বই বিক্রি করতে বলছেন বলে জানান। এই সুপারের বিরুদ্ধে বিগত দিনেও এভাবেই সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।এব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী জানান,ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির অনুমতিক্রমে মাদ্রাসার জমির খাজনার টাকা পরিশোধ করার জন্য বইগুলো বিক্রি করেছি।মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মাদ্রাসার খাজনা বকেয়া রয়েছে। মাদ্রাসার ফান্ডে কোন টাকা না থাকায় জমির খাজনা পরিশোধের জন্য বইগুলো বিক্রি করার জন্য সুপারকে বলা হয়েছে।ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মাদ আলী বলেন, মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓