1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মেঘনায় সংঘর্ষে আহত ১০, ভাঙচুরের পর লুটপাটের আশঙ্কা কাউখালী উপজেলা বিএনপির সদস্য ফর্ম যাচাই বাচাই চুড়ান্ত ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের লক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সন্তানকে বিক্রি করে অলংকার ও মোবাইল কিনলেন মা গজারিয়ায় সিকোটেক্স ডাইং এন্ড প্রিন্ট্রিং ফ্যাক্টরিতে আগুন চীনের দেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বরিশালে হলে উপকৃত হবে ২২ জেলার  মানুষ  মেঘনা সেতুর ঢালে রডভর্তি ট্রাক বিকল, মহাসড়কে যানজট ড্রাম ট্রাকে পৃষ্ঠে গেল যুবক কাউখালীতে নারীপক্ষ ও ডিডিএস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত পিরোজপুরে দুদকের মামলায় হিসাবরক্ষণ ও এলজিইডি’র ৫ কর্মকর্তা-কর্মচারী গ্রেপ্তার গজারিয়ায় যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন

কুড়িগ্রামে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৩
  • ২২৫ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রামে চাকুরী দেয়ার কথা বলে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীন এর বিরুদ্ধে। তিনি বজরা সবুজ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ছিলেন। বর্তমানে তিনি অর্থ কেলেঙ্কারির মামলায় জেল হাজতে আছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীন উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নের মো: আনছার আলী আমীন এর ছেলে। এ ঘটনায় কুড়িগ্রাম জেলা জজ আদালতে মামলা দায়ের করেছেন চাকুরী প্রার্থী ভুক্তভোগীরা। মামলার অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা সবুজ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের নামে স্থানীয় বেকার প্রায় ৮-৯ জনের কাছ থেকে মোট ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে চাকুরী না দিয়ে ভুক্তভোগী মো: জাহাঙ্গীর আলম, রঞ্জু মিয়া, আলমগীর সহ অনেকের সাথে প্রতারণার আশ্রয় নেন ওই শিক্ষক। উপায়ান্তু না পেয়ে চাকুরী প্রার্থী ভুক্তভোগীরা বাদী হয়ে বিজ্ঞ আদালতের শ্মরনাপন্ন হলে আদালত প্রতারক মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীনকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। দীর্ঘ ১ বছর ৪ মাস জেল খাটার পর মামলা মিমাংসার কথা বলে হাইকোর্ট থেকে ২ মাসের জামিন নিয়ে জেল থেকে বেড়িয়ে আসেন। কিন্তু বের হয়ে আসার পর ভুক্তভোগীদের সাথে মামলা মিমাংসা না করে আবারো বিদ্যালয়ের সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে ১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও মীমাংসা না করায় আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আদালত তাকে আবারো কারাগাওে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে আছেন। এ অবস্থা চাকুরী না পেয়ে হতাশা আর ঋণের বোঝা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন চাকুরী প্রার্থীরা। চাকুরী প্রার্থী মো: জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের চাকুরী দেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে তৎকালীন প্রধান শিক্ষক মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীন। আমরা সবাই বেকার আর দরিদ্র পরিবারের লোকজন সহায় সম্বল বিক্রি করে ঋণ ও ধার-দেনা করে ওই শিক্ষকের হাতে টাকা তুলে দিয়েছি। এখন আমরা টাকা ফেরত চাই। আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। বিজ্ঞা আদালতের কাছে সবিনয়ে অনুরোধ করছি সফিকুর রহমান নুরুল আমীনকে উপযুক্ত শাস্তি দিয়ে মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তি করে আদালতের মাধ্যমে আমাদের টাকা ফিরে দেয়া হোক। এ ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোছা: আফরোজা বেগম বলেন, শিক্ষকদের চাকুরী দেয়ার কথা বলে চেকের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করায় চেকের মামলায় সাবেক প্রধান শিক্ষক মো: সফিকুর রহমান বর্তমানে জেল হাজতে আছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓